মহাকাশের কোটি রহস্যময় জিনিসের মধ্যে ধুমকেতু একটি। আর তার মধ্যে
সবচেয়ে বিখ্যাত হচ্ছে, হ্যালির ধূমকেতু। ৭৬ বছর পরপর আসা এই ধূমকেতুটিকে
আবার ২০৬১ সালের ২৮ জুলাই একে পৃথিবীর আকাশে দেখা যাবে বলে ধারণা করা
হচ্ছে।
এ পর্যন্ত মোট ৫৩৮৪ টি ধূমকেতু পর্যবেক্ষণ করা গেছে। কিন্তু ধূমকেতুর চলার পথ গোল না হয়ে লম্বাটে হওয়ার কারণে প্রতিবছর বেকই ধূমকেতু দেখা সম্ভব হয়ে উঠে না। হ্যালির ধুমকেতু সবচেয়ে বিখ্যাত। ইংরেজ বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি এই ধুমকেতুটি সর্বপ্রথম আবিস্কার করেন। হ্যালি হিসেব করে দেখান প্রায় ৭৬ বছর পর পর ধূমকেতুটি পৃথিবীর আকাশে দেখা যায়। পরে প্রমাণ হয় হ্যালির অনুমান ঠিক। তাই হ্যালির নামানুসারে একে ডাকা হয় হ্যালির ধুমকেতু বলে। ধুমকেতুটিকে সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি।
বরফ ও গ্যাস দিয়ে তৈরি, দেখতে অনেকটা ঝাড়ু আকৃতির, উজ্জ্বল এ জিনিস হঠাৎ করে উদয় হয়ে কিছুদিনের মধ্যেই হারিয়ে যায়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন একশ কোটিরও বেশি ধূমকেতু রয়েছে আমাদের সৌরজগতে। ধূমকেতু যখন সূর্যের খুব কাছ দিয়ে যায়, তখন আমরা একে দেখতে পাই। ধূমকেতুর মাথার গোল অংশটাকে বলে নিউক্লিয়াস। সব ধূমকেতুর আকার একরকম নয়। কিছু ধূমকেতুর প্রস্থ মাত্র কয়েক’শ মিটার মাত্র। কিছু ধূমকেতর প্রস্থ আবার ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত হয়। এদের লেজের দৈর্ঘ্য কয়েক’শ কোটি কিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
এ পর্যন্ত মোট ৫৩৮৪ টি ধূমকেতু পর্যবেক্ষণ করা গেছে। কিন্তু ধূমকেতুর চলার পথ গোল না হয়ে লম্বাটে হওয়ার কারণে প্রতিবছর বেকই ধূমকেতু দেখা সম্ভব হয়ে উঠে না। হ্যালির ধুমকেতু সবচেয়ে বিখ্যাত। ইংরেজ বিজ্ঞানী এডমন্ড হ্যালি এই ধুমকেতুটি সর্বপ্রথম আবিস্কার করেন। হ্যালি হিসেব করে দেখান প্রায় ৭৬ বছর পর পর ধূমকেতুটি পৃথিবীর আকাশে দেখা যায়। পরে প্রমাণ হয় হ্যালির অনুমান ঠিক। তাই হ্যালির নামানুসারে একে ডাকা হয় হ্যালির ধুমকেতু বলে। ধুমকেতুটিকে সর্বশেষ দেখা গেছে ১৯৮৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি।
বরফ ও গ্যাস দিয়ে তৈরি, দেখতে অনেকটা ঝাড়ু আকৃতির, উজ্জ্বল এ জিনিস হঠাৎ করে উদয় হয়ে কিছুদিনের মধ্যেই হারিয়ে যায়। বিজ্ঞানীরা মনে করেন একশ কোটিরও বেশি ধূমকেতু রয়েছে আমাদের সৌরজগতে। ধূমকেতু যখন সূর্যের খুব কাছ দিয়ে যায়, তখন আমরা একে দেখতে পাই। ধূমকেতুর মাথার গোল অংশটাকে বলে নিউক্লিয়াস। সব ধূমকেতুর আকার একরকম নয়। কিছু ধূমকেতুর প্রস্থ মাত্র কয়েক’শ মিটার মাত্র। কিছু ধূমকেতর প্রস্থ আবার ১০ কিলোমিটার পর্যন্ত হয়। এদের লেজের দৈর্ঘ্য কয়েক’শ কোটি কিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে।
No comments:
Post a Comment